শাহরিয়ার কবির আকন্দ- গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার বরিশাল ইউনিয়নের জুনদহ উচ্চ বিদ্যালয়টির পড়াশোনার মান অত্যন্ত নিম্নগামী।
বিদ্যালয়টি চলছে কাগজে কলমে। সরকারকে তিনশ শিক্ষার্থী দেখিয়ে শিক্ষকেরা নিয়মিত বেতন ভাতা উত্তোলন করলেও বাস্তবে স্কুলটিতে এতো শিক্ষার্থী নেই। স্কুলটিতে নেই শিক্ষার পরিবেশ।
উক্ত বিদ্যালয় মাঠের বেশ কয়েকটি বিশাল বড় বড় গাছ সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে গোপনে বিক্রি করার অভিযোগও রয়েছে। এদিকে দু'জন চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীকে জোরপূর্বক অবসর যেতে বাধ্য করেছেন প্রধান শিক্ষক কামরুল আহসান।
তাদের ৬ মাস থেকে বেতন ভাতা বন্ধ করে রেখেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। এদিকে উক্ত বিদ্যালয়ের একজন মারা গেলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে না জানানোর কারণে এখনো সেই ব্যক্তির নামে নিয়মিত বেতন ভাতা আসছে।
সেখানেও প্রধান শিক্ষক তার ছেলেকে নিবে বলে আশ্বাস দিয়ে তালবাহানা করছেন।
এলাকাবাসির অভিযোগের ভিত্তিতে জুনদহ উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে ১৫ জন, ৭ম শ্রেনীতে ৭ জন, ৮ম শ্রেনীতে ৫ জন, নবম শ্রেনীতে শিক্ষার্থী শূন্য এবং দশম শ্রেণিতে ১ জন পাওয়া যায়।
এব্যাপারে প্রধান শিক্ষক এ এন,এম কামরুল আহসানকে জিজ্ঞাসা করলে। তিনি লাইব্রেরী থেকে উঠে এসে ক্লাশের অবস্থা এমনটি দেখে নিজেই উত্তর দিতে পারেননি।
স্ব-স্ব ক্লাশের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতিদিনের উপস্থিতির বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন, বেশি আসে না। এর থেকে আর পাঁচ, দশজন বেশি হয়।
এব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহতাব হোসেন জানান- এই বিদ্যালয়ের বিষয়ে অনেক অভিযোগ। আমি বিধি মোতাবেক বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
“উপদেষ্টা
ও সম্পাদক
মন্ডলী”
প্রধান উপদেষ্টা- মোঃ মকবুল হোসেন।
আইন উপদেষ্টা- মোঃ জুয়েল ইসলাম।
প্রকাশক ও সম্পাদক- লাতিফুল সাফি ডায়মন্ড।
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পি সরকার।
“বার্তা
সম্পাদকীয় অস্থায়ী
কার্যালয়”
নিরাপদ টেলিকম এন্ড এন্টারটেইনমেন্ট,
কিশোরগঞ্জ রোড, তারাগঞ্জ বাজার- রংপুর মোবাইলঃ +8801735661194.
সংবাদ পাঠানোর ই-মেইলঃ 71sangbad24.com@gmail.com,
পত্রিকাটি বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশনে নিবন্ধিত-(আই ডি নং-364) এবং বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রনালয়ে জাতীয় নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন।