মাজেদুর রহমান- রাজশাহী বিভাগীয় ব্যুরোচীফঃ
পুঠিয়ায় আব্দুর রহমান (৬০) নামের এক মসজিদের ইমামকে পূর্ব শত্রুার জেরে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা চালিয়েছে এক ব্যক্তি। বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুর ১টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। ভুক্তভোগী মসজিদের ইমাম উপজেলার শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের কাশিয়াপুকুর গ্রামের মৃত লবির উদ্দিনের ছেলে। পরে গুরুতর জখম অবস্থায় মসজিদের সভাপতি ও মুসল্লীরা তাকে উদ্ধার করে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
জানা গেছে, আব্দুর রহমান কাশিয়াপুকুর পুরাতন জামে মসজিদের ইমাম ও মোয়াজ্জেমের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। প্রতিদিনের ন্যায় বুধবার যোহরের নামাজের আযান দেওয়ার জন্য আব্দুর রহমান মসজিদে গিয়ে আযান দেন। যোহরের নামাজের আযানের সময় ১টা নির্দ্ধারন থাকায় তিনি ১টা বাজার ৩মিনিট আগে আযান দেন। আব্দুল জব্বার নামের এক মুসল্লী মসজিদে প্রবেশ করে ৩মিনিট আগে আযান দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ইমাম আব্দুর রহমানকে গালিগালাজ শুরু করে।
এসময় তাদের মধ্যে বাকবিতন্ডা শুরু হয়। বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে আব্দুল জব্বার ইমাম আব্দুর রহমানকে হাসুয়াদিয়ে মাথায় আঘাত করে। হাসুয়ার আঘাতে ইমাম আব্দুর রহমান গুরুতর আহত হলে মসজিদের সভাপতিসহ মুসল্লীরা তাকে উদ্ধার করে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
এ বিষয়ে মসজিদের সভাপতি খোরশেদ আলম জানান, আব্দুল জব্বার বদমেজাজী ও উগ্র আচরণ করে। সে গ্রামে এর আগে এ ধরনের একাধিক ঘটনা ঘটিয়েছে। আজ আমাদের ইমাম সাহেবকে সে হত্যার উদ্দেশ্যে হাসুয়া দিয়ে আঘাত করেছে। আমিসহ আমাদের মসজিদের মুসল্লীরা তাকে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে নিয়ে আসলে তার মাথায় ৯টি সিলাই দেওয়া হয়।
প্রশাসনের কাছে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি। বিষয়টি নিশ্চিত করে পুঠিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সাইদুর রহমান বলেন, মৌখিক ভাবে তারা আমাকে জানিয়েছে। থানায় অভিযোগ দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে এ কর্মকর্তা জানান।
“উপদেষ্টা
ও সম্পাদক
মন্ডলী”
প্রধান উপদেষ্টা- মোঃ মকবুল হোসেন।
আইন উপদেষ্টা- মোঃ জুয়েল ইসলাম।
প্রকাশক ও সম্পাদক- লাতিফুল সাফি ডায়মন্ড।
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পি সরকার।
“বার্তা
সম্পাদকীয় অস্থায়ী
কার্যালয়”
নিরাপদ টেলিকম এন্ড এন্টারটেইনমেন্ট,
কিশোরগঞ্জ রোড, তারাগঞ্জ বাজার- রংপুর মোবাইলঃ +8801735661194.
সংবাদ পাঠানোর ই-মেইলঃ 71sangbad24.com@gmail.com,
পত্রিকাটি বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশনে নিবন্ধিত-(আই ডি নং-364) এবং বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রনালয়ে জাতীয় নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন।