আবুল কাশেম- সিলেট জেলা প্রতিনিধিঃ
সিলেটের বিশ্বনাথে এই প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো মাছের মেলা। সকাল থেকেই মাছ নিয়ে আসতে শুরু করেন ব্যবসায়ীরা। ধীরে ধীরে নানা প্রজাতির ছোট-বড় মাছে ভরপুর হয়ে ওঠে মেলা। ঢল নামে ভোজন বিলাসী মানুষের।
গ্রামীণ ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে উপজেলার দশঘর ইউনিয়নের পীরের বাজারে বসে এ মেলা। মেলার প্রধান আকর্ষণ মাছ হলেও এ উপলক্ষ্যে প্রাণের মেলবন্ধন হয় হাজারো মানুষের।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়- বাজারে ছোট-বড় মাছের সমাহার। রয়েছে বিশাল আকৃতির বাঘাইড়, বোয়াল, চিতল, বিপন্ন মহাশোল, গজার, রই-কাতলা, মৃগেল, বাউশ, বড় বড় কাকিলা আর ইলিশ।
আছে দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছের সমারোহ। হাওর-নদীর তরতাজা মাছে সয়লাভ চারদিক। মেলায় ৪৬ কেজি ওজনের একটি বাঘাইড় মাছ তোলা হয়। এটিই ছিল আকারে সবচেয়ে বড় মাছ। বিক্রেতা এর দাম হাঁকেন ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এটি বিক্রি না হলেও ধুম পড়ে অন্যান্য মাছ কেনা-বেচায়।
মেলায় আসা দর্শনার্থীরা জানান- উৎসবের আমেজে আমরা এ মেলা উপভোগ করি। মেলায় সকল ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়। এমনকি বিপন্ন জাতের মাছও ওঠে মেলায়। যদিও দাম একটু বেশি, তবুও চাহিদা মতো পছন্দের মাছ খরিদ করা যায় অনায়াসে।
বিক্রেতারা জানান- মেলায় লক্ষ্যনুযায়ী মাছ বিক্রি করা যায়। আমরা দেড় লাখ থেকে সর্বনিম্ন ৫শ টাকার মাছও আমরা নিয়ে আসি। মেলায় ভিন্ন আমেজে মাছ বিক্রি করতে পেরে ভালোই লাগে।
মেলা কমিটির সদস্য ও স্থানীয় মেম্বার তাজুল ইসলাম বলেন- হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ উৎসবের মধ্যে মাছের মেলা অন্যতম। ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে আমাদের এ উদ্যোগ। আমরা প্রথমবারের মতো বাজারে মাছের মেলায় আয়োজন করি। এক দিনে মেলায় প্রায় কোটি টাকার মাছ ক্রয়-বিক্রয় হয়। এখন থেকে প্রতি বছর ধারাবাহিক ভাবে এ মেলা চলবে বলে তিনি জানান।
“উপদেষ্টা
ও সম্পাদক
মন্ডলী”
প্রধান উপদেষ্টা- মোঃ মকবুল হোসেন।
আইন উপদেষ্টা- মোঃ জুয়েল ইসলাম।
প্রকাশক ও সম্পাদক- লাতিফুল সাফি ডায়মন্ড।
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পি সরকার।
“বার্তা
সম্পাদকীয় অস্থায়ী
কার্যালয়”
নিরাপদ টেলিকম এন্ড এন্টারটেইনমেন্ট,
কিশোরগঞ্জ রোড, তারাগঞ্জ বাজার- রংপুর মোবাইলঃ +8801735661194.
সংবাদ পাঠানোর ই-মেইলঃ 71sangbad24.com@gmail.com,
পত্রিকাটি বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশনে নিবন্ধিত-(আই ডি নং-364) এবং বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রনালয়ে জাতীয় নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন।