হারুন-অর-রশিদ বাবু- বিশেষ প্রতিনিধি.
আওয়ামী দুঃশাসনের দায়ের করা গায়েবী মামলায় রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত ১ এর হাকিম কৃষ্ণ কান্ত রায় ৫ জন আসামীকে বেকসুর খালাস প্রদান করেছেন।
বিগত ২৪/০১/২০২০ইং তারিখে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানার এস আই মুর্শিদ আলম বাদী হয়ে অত্র থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং ৫২, জিআর ৫২/২০। ধারা- ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫(৩)। স্পেশাল ট্রাইবুনাল ৬৩/২০। মামলাটি এস আই এরশাদ আলী তদন্ত করে ৫ জন আসামীর বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় অভিযোগ পত্র দায়ের করে।
মামলায় কয়েক জন স্বাক্ষী স্বাক্ষ্য প্রদান শেষে অদ্য মামলার রায় প্রকাশ করেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত ১ এর হাকিম কৃষ্ণ কান্ত রায়। মামলার রায়ে বিজ্ঞ বিচারক উল্লেখ করেন রাষ্ট্র/বাদী পক্ষের উপস্থাপিত স্বাক্ষীগন সন্দেহাতিত ভাবে মামলা প্রমান করিতে না পারায়, সকল আসামীগনকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, এডিশনাল পিপি আব্দুস সাত্তার এবং আসামী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন বিজ্ঞ এ্যডভোকেট রবিউল ইসলাম, এ্যডভোকেট কাওছার আলী, এ্যডভোকেট জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।
আসামী পক্ষের আইনজীবী এ্যডভোকেট রবিউল ইসলাম এই রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, স্বৈরাচারী আওয়ামী বাকশালী চক্র দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর জামায়াত ইসলামী ও ছাত্র শিবিরের কর্মীদের নামে মিথ্যা বানোয়াট ও গায়েবী মামলা দায়ের করে নির্যাতনের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল, আজকের এই মামলার রায়ে তাদের অপকর্মের বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে।
বেকসুর খালাস প্রাপ্ত রাফি ইবনে জামান, হাদিসুর রহমান মাসুম, আবু নোমান সরকার, সাজ্জাদুর রহমান সাকিব, মেহেদী হাসান সবুজ। যৌথ বক্তব্যে বলেন, বিজ্ঞ আদালতের আজকের এই রায়ে আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি। যারা আমাদেরকে মিথ্যা মামলায় জরিয়ে সামাজিক ও পারিবারিকভাবে হয়রানি ও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে রাষ্ট্রের কাছে তাদের বিচার চাই।
“উপদেষ্টা
ও সম্পাদক
মন্ডলী”
প্রধান উপদেষ্টা- মোঃ মকবুল হোসেন।
আইন উপদেষ্টা- মোঃ জুয়েল ইসলাম।
প্রকাশক ও সম্পাদক- লাতিফুল সাফি ডায়মন্ড।
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পি সরকার।
“বার্তা
সম্পাদকীয় অস্থায়ী
কার্যালয়”
নিরাপদ টেলিকম এন্ড এন্টারটেইনমেন্ট,
কিশোরগঞ্জ রোড, তারাগঞ্জ বাজার- রংপুর মোবাইলঃ +8801735661194.
সংবাদ পাঠানোর ই-মেইলঃ 71sangbad24.com@gmail.com,
পত্রিকাটি বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশনে নিবন্ধিত-(আই ডি নং-364) এবং বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রনালয়ে জাতীয় নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন।