জাফর ইকবাল- হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জের বহু আলোচিত দৈনিক বিবিয়ানার পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মোঃ জাকারিয়া রাজু পুলিশি হয়রানির শিকার।
জানা যায়- গত ২৭/০৫/২০২২ইং তারিখ রাত অনুমান ২ঃ৩০ মিনিটে এএসআই সিরাজুল ইসলাম নবীগঞ্জ থানার কয়েকজন পুলিশ সদস্য নিয়ে ভুল তথ্যের ভিত্তিতে দৈনিক বিবিয়ানা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মোঃ জাকারিয়া রাজুকে গ্রেফতারের উদ্দেশ্যে তার বাসায় অভিযান চালান। মোঃ জাকারিয়া রাজু ব্যাক্তিগত কাজে ঢাকা ছিলেন। তাই পুলিশ তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এ বিষয়ে দৈনিক বিবিয়ানা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মোঃ জাকারিয়া রাজু হবিগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগে জানা যায়- এএসআই সিরাজুল ইসলাম ভুল তত্ত্বের ভিত্তিতে দৈনিক বিবিয়ানা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মোঃ জাকারিয়া রাজুকে গ্রেফতার করতে চাইছেন।
মোঃ জাকারিয়া রাজুর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন- আমি হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ থানার নবীগঞ্জ পৌরসভার জয়নগর গ্রামের একজন স্থায়ী বাসিন্দা। আর যার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা হয়েছে, তিনি নবীগঞ্জ থানার ৬নং কুর্শি ইউনিয়নের এনাতাবাদ গ্রামের বাসিন্দা রাজিব মিয়া। রাজিব মিয়ার বাবার নাম ও আমার বাবার নাম এক হওয়ায় এএসআই সিরাজুল ইসলাম আমাকে গ্রেফতার করতে চাইছেন।
বাবার নাম একই হওয়ার সুত্র ধরে এএসআই সিরাজুল ইসলাম তাকে গ্রেফতার করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন। তবে কেনো জাকারিয়া রাজু‘কে গ্রেফতার করার এ সমস্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন এএসআই সিরাজুল ইসলাম, জাকারিয়া রাজু‘র সাথে কি এমন শত্রুতা, নাকি কোনো পায়দা হাসিল উদ্দেশ্য এই কথা গুলো বলেন জয়নগর গ্রামের বাসিন্দারা। বর্তমানে মোঃ জাকারিয়া রাজু পালিয়ে বেড়াচ্ছেন, এএসআই সিরাজুল ইসলাম ভয়ে।
সাংবাদিক জাকারিয়া রাজু মনে করেন পুলিশ জনগণের বন্ধু। ভুল তথ্যের ভিত্তিতে তাকে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। এমতবস্থায় তিনি সচেতন মহল ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষন করছেন।
“উপদেষ্টা
ও সম্পাদক
মন্ডলী”
প্রধান উপদেষ্টা- মোঃ মকবুল হোসেন।
আইন উপদেষ্টা- মোঃ জুয়েল ইসলাম।
প্রকাশক ও সম্পাদক- লাতিফুল সাফি ডায়মন্ড।
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পি সরকার।
“বার্তা
সম্পাদকীয় অস্থায়ী
কার্যালয়”
নিরাপদ টেলিকম এন্ড এন্টারটেইনমেন্ট,
কিশোরগঞ্জ রোড, তারাগঞ্জ বাজার- রংপুর মোবাইলঃ +8801735661194.
সংবাদ পাঠানোর ই-মেইলঃ 71sangbad24.com@gmail.com,
পত্রিকাটি বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশনে নিবন্ধিত-(আই ডি নং-364) এবং বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রনালয়ে জাতীয় নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন।