বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদঃ
অনলাইন ভিত্তিক গণমাধ্যম “৭১সংবাদ২৪.কম” এ প্রতিনিধি আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহীগণ জিবনবৃত্তান্ত পাঠাতে 71sangbad24.com@gmail.com -এ মেইল করুন
সংবাদ শিরোনামঃ
রাণীশংকৈলে মাসিক আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা ডোমারে নির্বাচনী উঠান বৈঠকে তুহিন রংপুরে বিধবা নারীকে হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি র‍্যাবের হাতে আটক নড়াইলে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার-২ কৃষি ব্যাংকে ভুয়া কর্মচারী ইউনিয়নের সভা বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ ধুনটে উপজেলা মহিলা দলের কর্মী সমাবেশ ভুয়া সিবিএ নেতাদের চাঁদাবাজিতে কৃষি ব্যাংক কর্মীরা অতিষ্ঠ কৃষি ব্যাংকের সেমিনারে সচিবকে অনুমোদনহীন সিবিএ নেতাদের শুভেচ্ছা “বিদ্যুৎ বন্ধ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি” হাসিনাকে নিষেধ করেছিলাম এত অত্যাচার করবেন না- মির্জা ফখরুল নড়াইলে পুলিশের বিভাগীয় পদোন্নতি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত র‌্যাব-১১ এর অভিযানে ২৫ মামলার আসামী গ্রেফতার পীরগঞ্জে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের প্রতিবাদ ও অবস্থান কর্মসূচী বিভাগের দাবিতে কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের মিছিল ও সমাবেশ নড়াইলের নড়াগাতী গ্রেপ্তার ২ রংপুরে নারী সাংবাদিককে হেনস্থা ও হুমকির অভিযোগ পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধনে এসপি রবিউল ইসলাম রাণীশংকৈলে নারী ফুটবল দলকে গণসংবর্ধনা রাণীশংকৈলে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উদযাপন

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে ২০ শিক্ষার্থীকে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখেন শিক্ষক

শাকিল ইসলাম- ক্রাইম প্রতিনিধিঃ
ক্লাসরুমে বই নিয়ে না আসায় ২০ জন শিক্ষার্থীকে কান ধরিয়ে বিদ্যালয় মাঠে দাঁড় করিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে এক সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে। অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম সোহেল রানা, তিনি ওই বিদ্যালয়ের শারিরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক।

গতকাল সোমবার (৭ই আগষ্ট-২৩ইং) সকাল ১১টা ২০ মিনিটে সরজমিনে উক্ত বিদ্যালয় গিয়ে দেখা যায়, ২০ জন শিক্ষার্থীকে রোদের মধ্যে স্কুলমাঠে দাঁড় করিয়ে রাখেন সহকারী শিক্ষক সোহেল রানা। পরে সাংবাদিকদের উপস্থিতি টের পেয়ে শিক্ষার্থীদেরকে ক্লাসরুমে আসতে বলেন ওই শিক্ষক।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, শারীরিক শিক্ষাক্লাসে বই নিয়ে না আসার কারণে স্যার আমাদেরকে শাস্তিমূলক রোদে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে রাখে।

সহকারী শিক্ষক সোহেল রানা বলেন, আমি ছাত্র/ছাত্রীদেরকে কান ধরিয়ে রাখিনি ওটা একটা ব্যায়াম ছিল। বইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায়ের শারীরিক সক্ষমতার বিষয়ে বলা আছে। দাঁড়িয়ে থাকতে হবে ও হাত উচুঁ করে থাকতে হবে।

এবিষয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম বলেন, বর্তমান শিক্ষানীতি অনুযায়ী বাচ্চাদেরকে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে রাখা তো দূরের কথা উচ্চস্বরে কথাও বলা যাবেনা। আর শিক্ষার্থীদের সাথে এমন আচরণ করা যাবেনা যে বাচ্চা আমার ক্লাস না করে বাহিরে ঘোরাফেরা করে। যেহেতু প্রধান শিক্ষক অফিসিয়াল কাজে বাহিরে আছেন, স্যার আসলে আমরা বসে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিব।

তিনিও আরও বলেন, উক্ত শিক্ষককে এর আগেও বিভিন্ন অভিযোগের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে দুইবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর-ই-আলম সিদ্দীকি বলেন, বিষয়টি আমি অবগত নই যদি কোন শিক্ষক এরকম আচরণ করেন তবে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

©2019 copy right. All rights reserved 71sangbad24.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com