");background-repeat:no-repeat;content:""!important;transition:all .2s}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_selected a.open:after{transform:rotate(-180deg)}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_selected a:hover{background:#ff0000}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_current{display:none}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_option{position:relative;z-index:9998;border-left:1px solid #cc0000;border-right:1px solid #cc0000;border-top:1px solid #cc0000;background-color:#eee;display:none;width:171px;max-height:198px;height:0;box-sizing:content-box;overflow-y:auto;overflow-x:hidden;transition:height 0.5s ease-in-out}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_option a{color:#000;padding:3px 5px}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_option a:hover{background:#8224e3}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-track{background-color:#f5f5f5}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar{width:5px}.gt_container-nr1szs .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-thumb{background-color:#888}
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন
নুর হোসেন- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ
এই ঝিনুক আকৃতির স্টেশন চালু হলে ঢাকা থেকে মাত্র ৮ ঘন্টায় সমুদ্র নগরীতে পৌঁছানো যাবে। আর চট্টগ্রাম থেকে যেতে সময় লাগবে মাত্র আড়াই ঘণ্টা। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছেন, ঢাকা থেকে কক্সবাজার চলাচলে সর্বোচ্চ টিকিটের মূল্য হবে ১৫০০ টাকা।
এশিয়ার একমাত্র পর্যটন স্টেশন চালু হলে এটি দেখতে অনেক মানুষ ছুটে আসবেন কক্সবাজারে। আবার যাতায়াত সহজ হওয়ায় সমুদ্র নগরীতে বাড়বে কয়েক গুণ পর্যটক।
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত যে রেলপথ নিয়ে সবার অপেক্ষা, সেই প্রকল্পের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ এই রেলস্টেশন। ছয় শতাধিক শ্রমিক ও প্রকৌশলীর শ্রমে চার বছরে এটি এখন দৃশ্যমান। চারদিকে চলছে গ্লাস ফিটিংস, ছাদের স্টিল ক্যানোফি আর নানা ধরনের ফিটিংস বসানোর কাজ।
স্টেশনটি অনেকটা উন্নত বিশ্বের কোনও বিমান বন্দরের মতো। ভবনের নিচতলায় আছে টিকিট কাউন্টার, লকারসহ নানা সুবিধা। দ্বিতীয় তলায় শপিংমল, রেস্তোরাঁ। তিন তলায় আছে তারকামানের হোটেল, যেখানে ৩৯টি রুমে পর্যটকরা থাকতে পারবে।
ঢাকা থেকে প্রতিদিন ১০ জোড়ার পাশাপশি চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি ও লোকাল মিলে আরো বেশ কিছু ট্রেন যাবে কক্সবাজার। পর্যটকবাহী এক একটি ট্রেনে থাকবে ৮০০ থেকে ১২০০ যাত্রী। সবমিলিয়ে এ রেলপথে বছরে যাত্রী আসা যাওয়া করবে প্রায় ২ কোটি।
চট্টগ্রাম কক্সবাজার রেলপথে এটিসহ মোট নয়টি স্টেশন থাকবে। যার মাধ্যমে স্থানীয় অর্থনীতির যোগসূত্র তৈরি হবে। স্টেশন ঘিরে হোটেল-মোটেল ও পরিবহন খাতে তৈরি হবে নতুন নতুন উদ্যোক্তা।
সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরই পর্যটকরা ট্রেনে চেপে কক্সবাজার যাতায়াত করতে পারবে।
সূত্রঃ SA tv