");background-repeat:no-repeat;content:""!important;transition:all .2s}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_selected a.open:after{transform:rotate(-180deg)}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_selected a:hover{background:#ff0000}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_current{display:none}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_option{position:relative;z-index:9998;border-left:1px solid #cc0000;border-right:1px solid #cc0000;border-top:1px solid #cc0000;background-color:#eee;display:none;width:171px;max-height:198px;height:0;box-sizing:content-box;overflow-y:auto;overflow-x:hidden;transition:height 0.5s ease-in-out}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_option a{color:#000;padding:3px 5px}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_option a:hover{background:#8224e3}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-track{background-color:#f5f5f5}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar{width:5px}.gt_container-swm51c .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-thumb{background-color:#888}
শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৬ অপরাহ্ন
মাহাবুব আলম- ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় সোমবার (১৪ অক্টোবর) সকালে কুলিক নদীতে ভাসমান অবস্থায় রেজিয়া বেগম(৬০) নামে এক বৃদ্ধার লাশ পাওয়া গেছে। নিহত রেজিয়া একই উপজেলার নন্দুয়ার ইউনিয়নের সন্ধ্যারই সাতঘরিয়া গ্রামের মৃত. আব্দুস সামাদের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার বাচোর ইউনিয়নের বাকশা সুন্দরপুর বগুড়াপাড়া এলাকায় কুলিক নদীতে ভাসমান অবস্থায় ওই বৃদ্ধার লাশ দেখতে পেয়ে থানা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে পরিচয় শনাক্ত করে।
নিহত রেজিয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম জানায়, তার মা দীর্ঘদিন থেকে মানষিক ভারসাম্যহীন রোগী এবং সে দীর্ঘদিন দিন থেকেই এলাকায় ভারসাম্যহীন ভাবেই ঘোরাঘুরি করছিলেন, গতকাল রবিবার (১৩ অক্টোবর) সন্ধায় বাড়িতে না ফেরাই তাকে আমরা অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছি কিন্তু পাইনি। পরে আজ সকালে নদীতে মৃত. অবস্থায় ভাসমান দেখতে পাই।
রাণীশংকৈল থানার ওসি জয়ন্ত কুমার সাহা মুঠোফোনে জানান, এব্যাপারে একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে।পারিবারিক কোন অভিযোগ না থাকায়। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) বরাবর লাশ দাফনের অনুমতির জন্য আবেদন দেওয়া হয়েছে। অনুমতি পেলে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হইবে।