মঙ্গলবার, ০৩ Jun ২০২৫, ১২:৩৩ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদঃ
অনলাইন ভিত্তিক গণমাধ্যম “৭১সংবাদ২৪.কম” এ প্রতিনিধি আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহীগণ জিবনবৃত্তান্ত পাঠাতে 71sangbad24.com@gmail.com -এ মেইল করুন
সংবাদ শিরোনামঃ
জমে উঠেছে রংপুরের ঐতিহ্যবাহী তারাগঞ্জ হাট রংপুরের পীরগঞ্জে ফুটপাত অবৈধ দখল রোধ সেনা অভিযান তারাগঞ্জে ভিজিএফএর চাল বিতরণ শুরু রাণীশংকৈলে বাজার কাঁপাতে প্রস্তুত কালা বাবু পীরগঞ্জে কন্দাল কৃষি মেলার উদ্বোধন ফুলবাড়ী সীমান্তে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার পুলিশের ধাওয়ায় ফেনসিডিল রেখে পালাল মাদক ব্যবসয়ী লক্ষ্মীপুরে ছাত্র হত্যা মামলার আসামী অধ্যক্ষ বশিরের গ্রেপ্তার দাবি ধুনটে পাট চাষীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ মিঠাপুকুরে যৌথবাহিনীর বিশেষ অভিযানে মাদক সম্রাট আকবর আটক ২৪ ঘন্টার মধ্যে মামলা রেকর্ড না হলে থানা ঘেরাও- মোস্তফা ফুলবাড়ীতে শহীদ জিয়ার ৪৪তম শাহাদৎ বার্ষিকী পালন কুমিল্লায় র‌্যাবের হাতে মাদক ব্যবসায়ী আটক ধুনটে এলাঙ্গী ইউপির ভিডব্লিউবি কার্ডের চাল প্রদান নড়াইলে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেপ্তার-৪ তারাগঞ্জে ব্যবসায়ীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি র‌্যাব-১১, সিপিসি-২’র অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার ধুনটে ইসলামী আন্দোলনের জনসভা অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহের ত্রিশা‌লে কৃষকদের মা‌ঝে ধানবীজ বিতরণ ফুলবাড়ীতে দুই শত বছরের কবরস্থান রক্ষায় ঘন্টাব্যাপি মানববন্ধন

লোকসানে পড়ায় হাসকিং মিল ও চাতাল বন্ধের পথে

আফজাল হোসেন- দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
একসময় ধান সংগ্রহের পর চাতালে শুকিয়ে হতো চাল প্রক্রিয়ার কাজ। এগুলোকে বলা হতো হাসকিং মিল বা চাতাল। শুধু চাল-ই নয়, গম, ভুট্টা, শরিষাসহ বহু শষ্য শুকানো হতো চাতালে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ধান ও চালের মূল্য এবং অটো রাইস মিলের কারণে লোকসানের পড়ে চাতাল গুলো আজ বিলুপ্তির পথে। তাই চাতাল ভেঙ্গে কেউ কেউ গড়ে তুলেছেন আাসা বাড়ি, দোকানপাট। আবার কেউ কেউ গড়ে তুলছেন গরুসহ হাঁস-মুরগি, ছাগল-ভেড়ার খামার। এমন চিত্র দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলা জুড়ে। চাতাল ব্যবসায় দুর্দিন চলায় মালিকরা ব্যবসা বদলাচ্ছেন।

দাউদপুর বাজারে হাসকিং মিল মালিক আ.মতিন বলেন, বাজার থেকে ধান কিনে চাল বানিয়ে বিক্রি করলে লাভ তো দুরের কথা,লোকসানের ঘানি টানতে ব্যবসা শেষ হয়ে যায়।বিশেষ করে হাসকিং মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমাদের তৈরি চাল আর অটো রাইস মিলের চালের দর প্রকারভেদে প্রতি মনে একশো থেকে দেড়শো টাকা বেশি। অথচ বাজার থেকে ধান কেনার সময় প্রায় একই দরে কেনাকাটা হয়। এজন্য এই ব্যবসা টিকিয়ে রাখা সম্ভবপর হচ্ছে না।

উপজেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক মোফাখখেরুল চৌধুরী বলেন, উপজেলা খাদ্য বিভাগের লাইসেন্সপ্রাপ্ত ৯৪ টি চালকলের মধ্যে হাসকিং ৯১টি এবং অটো রাইস মিল ৩টি। এর মধ্যে সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মাত্র ৬০ জন চালকল মালিক। অটো রাইস মিলের চালের সঙ্গে হাসকিং মিলের তৈরি চাল কিছুটা নিম্ন মানের হওয়ায় চলমান বাজারে টিকতে পারছেনা। কিন্তু যারা হাসকিং চাতাল মিল ব্যবসায়ী আছে, বর্তমান ধানের বাজার মূল্যের সঙ্গে চালের দামের সমন্বয়হীনতার কারনে তাদের ব্যবসায় বড় ধরনে লোকসান দেখা দেয়।

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

©2019 copy right. All rights reserved 71sangbad24.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com