");background-repeat:no-repeat;content:""!important;transition:all .2s}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_selected a.open:after{transform:rotate(-180deg)}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_selected a:hover{background:#ff0000}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_current{display:none}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_option{position:relative;z-index:9998;border-left:1px solid #cc0000;border-right:1px solid #cc0000;border-top:1px solid #cc0000;background-color:#eee;display:none;width:171px;max-height:198px;height:0;box-sizing:content-box;overflow-y:auto;overflow-x:hidden;transition:height 0.5s ease-in-out}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_option a{color:#000;padding:3px 5px}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_option a:hover{background:#8224e3}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-track{background-color:#f5f5f5}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar{width:5px}.gt_container-r0xsyc .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-thumb{background-color:#888}
শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪২ অপরাহ্ন
রাশেদুল ইসলাম- কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলায় শাসনে বাড়াবাড়ি, মা কর্তৃক শিশু সন্তান হত্যা, লাশ গুমের চেষ্টা, অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধারের ২৪ ঘন্টার মধ্যে শিশু হত্যার রহস্য উদঘাটন করলো কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশ।
গত ১০ই সেপ্টেম্বর ২০২২ইং তারিখ সকালে একই গ্রামের জনৈক মোঃ আকবর আলী, পিতা- মৃত আক্কাছ আলী এর ধান ক্ষেত এর পশ্চিম পাশে রাস্তা সংলগ্ন ধানের ক্ষেতের ভিতরে নিখোঁজ মোঃ ফরহাদ হোসেন(১০) এর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়।
খবর পেয়ে উলিপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন এবং মৃত ফরহাদ হোসেন এর শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকায় মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সিভিল সার্জন কুড়িগ্রাম বরাবর প্রেরণ করেন। এই সংক্রান্তে উলিপুর থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু হয়।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন থেকে শুরু হয় পুলিশের গুরুত্বপূর্ণ তদন্ত উলিপুর থানা পুলিশের পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রুহুল আমিন এর চৌকস তদন্তে বেরিয়ে আসে হত্যার মূল রহস্য।
ফরহাদ হোসেন(১০) গত ৮ই সেপ্টেম্বর ২০২২ইং তারিখ রাতে বাড়িতে ফিরতে দেরি করায় ফরহাদ হোসেন মা ফরহাদ হোসেনকে অতিরিক্ত শাসন করতে গিয়ে আঘাত করে, ফলে ফরহাদ হোসেন আঘাত প্রাপ্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। ঘাতক মা ফেরদৌসী বেগম বিষয়টি ধামাচাপা দিতে লাশ গুম করার জন্য এবং হত্যার ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য লাশকে একই গ্রামের আক্কাস আলীর ধান ক্ষেতে ফেলে রেখে আসে।
কিন্তু উলিপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিবিড় তদারকিতে তদন্তকারী কর্মকর্তার চৌকস তদন্তে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই উদঘাটন হয় নির্মম সত্য।
আসামী মোছাঃ ফেরদোসি বেগম ঘটনার বিষয়ে নিজের দোষ স্বীকার করে এবং ঘটনায় অবগত ফরহাদ হোসেন খালু আঃ মজিদ বিজ্ঞ আদালতে ফৌঃকাঃবিঃ আইনের ১৬৪ ধারা মোতাবেক জবানবন্দী প্রদান করেছেন।