বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:০৮ পূর্বাহ্ন
মাজেদুর রহমান- রাজশাহী বিভাগীয় ব্যুরোচীফঃ
পুঠিয়ায় অবসর প্রাপ্ত সেনা সদস্য ল্যাঃ করর্পোরাল নাজমুল ইসলাম সুমন ও ঝলম লিয়া হাট ইজারাদারের উপর অতর্কিত নৃশংস হামলার প্রতি বাদে মানবন্ধন পালন করেছে অবসর প্রাপ্ত সসস্ত্র বাহিনী ঐক্যজোট রাজশাহী, ঝলমালিয়া ও সর্বস্তরের জনসাধারণ।
মঙ্গলবার সকাল ১১টায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক সংলগ্ন পুঠিয়া উপজেলা পরিষদের প্রধান ফটকের সামনে এ মানব ন্ধন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। মানবন্ধন অনুষ্ঠা নে বক্তব্য রাখে ন, হামলার শিকার নাজমুলামের বাবা নজরুল ইসলাম ইয়া হিয়াসহ অবসার প্রাপ্ত সেনা সদস্যগণেরা।
বক্তার হালাকারীদে দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসেনর প্রতি জোর দাবি জানান। এছাড়াও এসব সন্ত্রাসী কার্মকান্ডের সাথে জড়িতদের সহযোগিতা যারা করবে তাদের প্রতি হুশিয়ারীদেন বক্তারা।
উল্লেখ্য গত রবিবার ৯ই জুলাই বিকাল ৫টায় সৈয়দপুর থেকে ঝলমলিয়া আসার পথে মধুখালি ব্রিজ সংলগ্ন এলা কায় কিছু দুর্বত্তকারীরা চাইনিজ কুড়া ও চাপাতিসহ বিভিন্ন অস্ত্র দ্বারা কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়।
পরে এলকাবাসী মুমুর্ষ অবস্থায় তাকে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। এসময় তার অবস্থা আশ ঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রামেক হাস পাতালে প্রেরণ করে। ঐ দিন রাতে ২০ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেছেন সুমনের বাবা নজরুল ইসলাম (এহিয়া)। এ ঘটনায় সাকিবুর রহমান মিঠু, রিপন ও নিয়ামুল হক জুয়েল রানাকে ঘটনার পরপরই গ্রেফতার করেছেন পুঠিয়া থানা পুলিশ। মামলার আসামিরা হলো, রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আহসানুল হক মাসুদ(৪৫), উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাকিবুর রহমান মিঠু(৩০), নিয়ামুল হক জুয়েল(৩৫), রিপন(২৮), টাইপ(২৮), হামিদ হাসান(২২), মিম সরকার(২২), মেহেদী হাসান(২৮), হাসিবুল হোসেন শান্ত(২৫), মাসুদ রানা (৩২), মোনায়েম খান(৪৫), মোঃ খোকন(৩০), মোঃ মিঠু(৩২), মিলন(২৮), আবুল বাসার(৩২), মাহফুজুর রহমান ডলার(৪০), জয়(২৩), আব্দুল মান্নান(৪২), শরিফুল ইসলাম সেন্টু(২৬) ও সাজ্জাদ(২৮)। আসামিদের সকলের বাড়ি পুঠিয়ার পুঠিয়ার ঝলমলিয়া ও জিউপাড়া এলাকায়। বর্তমানে সুমন ঢাকায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।