বুধবার, ০৯ Jul ২০২৫, ০১:৩৯ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদঃ
অনলাইন ভিত্তিক গণমাধ্যম “৭১সংবাদ২৪.কম” এ প্রতিনিধি আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহীগণ জিবনবৃত্তান্ত পাঠাতে 71sangbad24.com@gmail.com -এ মেইল করুন
সংবাদ শিরোনামঃ
ইছামতী নদীতে থেকে নবজাতকের লাশ উদ্ধার কিশোরগঞ্জকে গ্রীন ও ক্লিন কিশোরগঞ্জ গড়তে চাই- নবাগত ইউএনও নীলফামারীতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইমারত নির্মাণ তারাগঞ্জে একই ব্যক্তির ৬ গরু চুরি নড়াইলে এক গৃহবধূর তিন সন্তান জন্ম ধুনটে বসতভিটা অবৈধ দখল চেষ্টায় থানায় অভিযোগ আবু সাঈদের রক্তের সাথে বেইমানী করবেন না- এটিএম আজহার ফুলবাড়ীর দৌলতপুরে জমি জমার বিরোধে মারপিট ১৭ বছর পর রংপুরে জামায়াতে ইসলামীর জনসভা অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা জুলাই বিপ্লবী শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও আলচনা ত্রিশালে নিখোঁজ ব্যক্তির লাশ মিলল পুকুরে জলঢাকায় এক শিক্ষার্থীকে বাইসাইকেল দিলেন ইউএনও কর্মীবান্ধব সংস্কারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন জাহিদ হোসেন তারাগঞ্জে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে টিন ও চেক বিতরণ কুমিল্লায় র‌্যাবের হাতে মাদক সহ গ্রেপ্তার ২ ভারতীয় শাড়ি ও লেহেঙ্গাসহ গ্রেপ্তার ১ নির্মান কাজ শেষ হতে না হতেই ভেঙ্গেছে ব্রীজের প্রতিরক্ষা দেওয়াল রাণীশংকৈলে কৃষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

নীলফামারীতে ইজারার নামে ফসলি জমি কেটে বালু বিক্রি

নাসির উদ্দিন শাহ্- নীলফামারী জেলা প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী সদর উপজেলার কচুকাটা ও কিশোরগঞ্জ উপজেলার বুক চিরে বয়ে গেছে চাড়াল কাটা নদী। সেই নদী খননকৃত বালু ইজারা নেওয়ার নামে ফসলি ও ব্যক্তি মালিকানা জমি কেটে বালু উত্তলনের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আনিছুর কন্সট্রাকশনের বিরুদ্ধে। স্থানীয়দের অভিযোগ, কচুকাটা মৌজাস্থ চাড়াল কাঠা নদীর তীরবর্তী বালু স্থানীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আনিছুর ইন্সট্রাকশন ইজারা নিয়ে খনন করা বালু নিয়ে যায়।

মুল সীমানার বালু নিয়ে যাওয়া শেষে কয়েকদিন পরে ওই বালুর তৎসংলগ্ন চার ফসলি জমির মাটি কাটা শুরু করে অভিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। স্থানীয়রা বার বার বাধা প্রদান করার পরেও মাটি কেটে বালু উত্তলন অব্যাহত রাখলে কোন উপায় না পেয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নীলফামারী বরাবর অভিযোগ পত্র প্রদান করে স্থানীয়রা। তবে অভিযোগ প্রদান করেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি পানি উন্নয়ন বোর্ড।

সাজ্জাদ আলী বলেন- যখন নদী খনন করে আমরা আমাদের ফসলি জমি ভাঙ্গন থেকে বাচানোর জন্য আলু সহ জমি ছেড়ে দেই। কিন্তু এখন ক্ষমতার জোরে অবেধ্য ভাবে তারা আমাদের আবাদি জমিনকেটে নিয়ে যাচ্ছে। এমনিতে নদীর ভাঙন তার উপর এই অত্যাচার। আমরা পথে বসে যাচ্ছি। ষাটোর্ধ আঞ্জুয়ারা বেগম বলেন, বাবা আমার ছেলে মেয়ে নাই। স্বামীও চলতে পায়না। ওই টুকু জমি আবাদ করে চলি সেটুকুও নিয়ে গেলো আমার। হাতে পায়ে ধরছি তাও কেউ দয়া করছেনা। এখন ভিক্ষা ছাড়া কোন উপায় নাই।

এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আনিছুর কন্সট্রাকশনের মালিক আনিছুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে রাজি হননি তিনি।

এবিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সৈয়দপুর ডিভিশিনের নির্বাহী প্রকোশলী কৃষ্ণ কমল রায় বলেন- গভীর করে খনন করা বা ফসলি জমি কাটার কোন অনুমোদন নেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের। তবে অভিযোগ সত্যি হলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের জামানত বাতিল করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

©2019 copy right. All rights reserved 71sangbad24.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com