রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:০৮ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদঃ
অনলাইন ভিত্তিক গণমাধ্যম “৭১সংবাদ২৪.কম” এ প্রতিনিধি আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহীগণ জিবনবৃত্তান্ত পাঠাতে 71sangbad24.com@gmail.com -এ মেইল করুন
সংবাদ শিরোনামঃ
ফুলবাড়ীতে মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ পাবনা সদর উপজেলার আতাইকুলা ইউপি যুব সম্মেলন অনুষ্ঠিত পাবনা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি বাচ্চু, সম্পাদক এহিয়া খান ধুনট বাজার ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সভা পাবনায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে শহীদ দিবস পালন তারাগঞ্জ ফুটবল একাডেমীর নব-গঠিত কমিটির পরিচিতি উপলক্ষে প্রীতিম্যাচ নড়াইলে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধায় জেলা পুলিশের পুষ্পস্তবক অর্পণ পাবনার সাঁথীয়ায় যুবকের হাতের কবজি কেটে বিচ্ছিন্ন করেছে দুর্বৃত্তরা প্রতিপক্ষের হামলায় আহত-১ নড়াইলে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার- ১ ভাঙ্গুড়ায় বইপড়া কর্মসূচি ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শান্তি-শৃঙ্খলা উন্নয়নে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান রাজশাহীতে প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু র‌্যাব-১১, সিপিসি-২’র অভিযানে ইয়াবাসহ মাদক কারবারী গ্রেফতার নড়াইলে হিন্দু বৃদ্ধা শুভা রাণী বিশ্বাস’র জমি দখল ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর পীরগঞ্জে সাধক কবি হেয়াত মামুদ (রঃ)’র মৃত্যুবার্ষিকী পালিত পুঠিয়ায় বইমেলা পরিদর্শনে রাজশাহীর অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার পাবনায় এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি দাবিতে বিক্ষোভ রাণীশংকৈলে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাদকসেবীর কারাদণ্ড

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে ২০ শিক্ষার্থীকে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখেন শিক্ষক

শাকিল ইসলাম- ক্রাইম প্রতিনিধিঃ
ক্লাসরুমে বই নিয়ে না আসায় ২০ জন শিক্ষার্থীকে কান ধরিয়ে বিদ্যালয় মাঠে দাঁড় করিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে এক সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে। অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম সোহেল রানা, তিনি ওই বিদ্যালয়ের শারিরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক।

গতকাল সোমবার (৭ই আগষ্ট-২৩ইং) সকাল ১১টা ২০ মিনিটে সরজমিনে উক্ত বিদ্যালয় গিয়ে দেখা যায়, ২০ জন শিক্ষার্থীকে রোদের মধ্যে স্কুলমাঠে দাঁড় করিয়ে রাখেন সহকারী শিক্ষক সোহেল রানা। পরে সাংবাদিকদের উপস্থিতি টের পেয়ে শিক্ষার্থীদেরকে ক্লাসরুমে আসতে বলেন ওই শিক্ষক।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, শারীরিক শিক্ষাক্লাসে বই নিয়ে না আসার কারণে স্যার আমাদেরকে শাস্তিমূলক রোদে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে রাখে।

সহকারী শিক্ষক সোহেল রানা বলেন, আমি ছাত্র/ছাত্রীদেরকে কান ধরিয়ে রাখিনি ওটা একটা ব্যায়াম ছিল। বইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায়ের শারীরিক সক্ষমতার বিষয়ে বলা আছে। দাঁড়িয়ে থাকতে হবে ও হাত উচুঁ করে থাকতে হবে।

এবিষয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম বলেন, বর্তমান শিক্ষানীতি অনুযায়ী বাচ্চাদেরকে কান ধরিয়ে দাঁড় করিয়ে রাখা তো দূরের কথা উচ্চস্বরে কথাও বলা যাবেনা। আর শিক্ষার্থীদের সাথে এমন আচরণ করা যাবেনা যে বাচ্চা আমার ক্লাস না করে বাহিরে ঘোরাফেরা করে। যেহেতু প্রধান শিক্ষক অফিসিয়াল কাজে বাহিরে আছেন, স্যার আসলে আমরা বসে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিব।

তিনিও আরও বলেন, উক্ত শিক্ষককে এর আগেও বিভিন্ন অভিযোগের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে দুইবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর-ই-আলম সিদ্দীকি বলেন, বিষয়টি আমি অবগত নই যদি কোন শিক্ষক এরকম আচরণ করেন তবে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

©2019 copy right. All rights reserved 71sangbad24.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com