মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩১ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদঃ
অনলাইন ভিত্তিক গণমাধ্যম “৭১সংবাদ২৪.কম” এ প্রতিনিধি আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহীগণ জিবনবৃত্তান্ত পাঠাতে 71sangbad24.com@gmail.com -এ মেইল করুন
সংবাদ শিরোনামঃ
রংপুর কম্পিউটার ব্যবসায়ী সমিতির অভিষেক-২০২৫ পীরগাছায় চিহ্নিত মাদক কারবারি লিটন ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার নড়াইলে নামাজ প্রতিযোগী বিজয়ীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরণ তারাগঞ্জে নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা শীর্ষক অবহিতকরণ সভা লক্ষ্মীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের খোঁজ নিল উপজেলা প্রশাসন উন্নয়নমুলক প্রকল্প পরিদর্শনে রাণীশংকৈলে বিভাগীয় উপ-সচিব ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি’র অতিরিক্ত টহল তৎপরতা এবং চেকপোষ্ট স্থাপন বারকোনা একতা ক্রীড়া সংঘ এর উদ্যোগে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা রাজশাহী-৫ আসনে বিএনপির ৪ প্রার্থীর মনোনয়ন ফরম উত্তোলন শহিদ হাদির হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে মশাল মিছিল ফুলবাড়ী সীমান্ত এলাকায় প্রায় ৬ লক্ষ টাকার মাদক আটক ধুনটে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পিঠা উৎসব র‌্যাব-১১ এর অভিযানে বিদেশী পিস্তল সহ গুলি উদ্ধার বিজয় দিবস উপলক্ষে ফুলবাড়ী পৌরসভায় খেলাধুলা ধুনটে বিশ্বহরিগাছা বহালগাছা বহুমুখী মহাবিদ্যালয়ে নবীণবরণ কাজ অসম্পূর্ণ রেখেই বিল তুলে লাপাত্তা ঠিকাদার নেতা আসছে বীরের বেশে স্লোগানে তারাগঞ্জ উপজেলা বিএনপি রাণীশংকৈলে সাবেক মেয়র যুবলীগ সভাপতি গ্রেপ্তার জলঢাকায় বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের বিজয় দিবস পালন বেতদিঘী ইউনিয়ন বিএনপি’র প্রজন্ম দলের কমিটি অনুমোদন

লোকসানে পড়ায় হাসকিং মিল ও চাতাল বন্ধের পথে

আফজাল হোসেন- দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
একসময় ধান সংগ্রহের পর চাতালে শুকিয়ে হতো চাল প্রক্রিয়ার কাজ। এগুলোকে বলা হতো হাসকিং মিল বা চাতাল। শুধু চাল-ই নয়, গম, ভুট্টা, শরিষাসহ বহু শষ্য শুকানো হতো চাতালে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ধান ও চালের মূল্য এবং অটো রাইস মিলের কারণে লোকসানের পড়ে চাতাল গুলো আজ বিলুপ্তির পথে। তাই চাতাল ভেঙ্গে কেউ কেউ গড়ে তুলেছেন আাসা বাড়ি, দোকানপাট। আবার কেউ কেউ গড়ে তুলছেন গরুসহ হাঁস-মুরগি, ছাগল-ভেড়ার খামার। এমন চিত্র দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলা জুড়ে। চাতাল ব্যবসায় দুর্দিন চলায় মালিকরা ব্যবসা বদলাচ্ছেন।

দাউদপুর বাজারে হাসকিং মিল মালিক আ.মতিন বলেন, বাজার থেকে ধান কিনে চাল বানিয়ে বিক্রি করলে লাভ তো দুরের কথা,লোকসানের ঘানি টানতে ব্যবসা শেষ হয়ে যায়।বিশেষ করে হাসকিং মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমাদের তৈরি চাল আর অটো রাইস মিলের চালের দর প্রকারভেদে প্রতি মনে একশো থেকে দেড়শো টাকা বেশি। অথচ বাজার থেকে ধান কেনার সময় প্রায় একই দরে কেনাকাটা হয়। এজন্য এই ব্যবসা টিকিয়ে রাখা সম্ভবপর হচ্ছে না।

উপজেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক মোফাখখেরুল চৌধুরী বলেন, উপজেলা খাদ্য বিভাগের লাইসেন্সপ্রাপ্ত ৯৪ টি চালকলের মধ্যে হাসকিং ৯১টি এবং অটো রাইস মিল ৩টি। এর মধ্যে সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মাত্র ৬০ জন চালকল মালিক। অটো রাইস মিলের চালের সঙ্গে হাসকিং মিলের তৈরি চাল কিছুটা নিম্ন মানের হওয়ায় চলমান বাজারে টিকতে পারছেনা। কিন্তু যারা হাসকিং চাতাল মিল ব্যবসায়ী আছে, বর্তমান ধানের বাজার মূল্যের সঙ্গে চালের দামের সমন্বয়হীনতার কারনে তাদের ব্যবসায় বড় ধরনে লোকসান দেখা দেয়।

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

©2019 copy right. All rights reserved 71sangbad24.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com