");background-repeat:no-repeat;content:""!important;transition:all .2s}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_selected a.open:after{transform:rotate(-180deg)}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_selected a:hover{background:#ff0000}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_current{display:none}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_option{position:relative;z-index:9998;border-left:1px solid #cc0000;border-right:1px solid #cc0000;border-top:1px solid #cc0000;background-color:#eee;display:none;width:171px;max-height:198px;height:0;box-sizing:content-box;overflow-y:auto;overflow-x:hidden;transition:height 0.5s ease-in-out}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_option a{color:#000;padding:3px 5px}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_option a:hover{background:#8224e3}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-track{background-color:#f5f5f5}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar{width:5px}.gt_container--hdbjh0 .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-thumb{background-color:#888}
রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন
আবুল কাশেম- সিলেট জেলা প্রতিনিধিঃ
সিলেট-২ আসনের সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় গণফোরাম নেতা মোকাব্বির খানকে কটুক্তি করায় পৌর মেয়র মুহিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ১১০ কোটি টাকার মানহানীর মামলা করলেন এমপির ব্যক্তিগত সহকারী আহমেদ কবির আদনান।
সোমবার দুুপুরে সিলেট সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে এ মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় মুহিবুর রহমানকে প্রধান আসামী করে ও দুইজনের নাম উল্লেখ করে ১০/১৫জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী দেয়া হয়, (মামলা নং-১৯৭/২০২৩)। মামলার অন্য দুই অভিযুক্তরা হলেন, টেংরা আলীপাড়ার লাল মিয়ার ছেলে সিতাব মিয়া (৪৫) ও গ্রাম ও পিতা অজ্ঞাত আলী মিয়া (৪৮)।
মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের জন্য নির্দেশ দেন বিজ্ঞ আদালত। বিষয়টি নিশ্চিত করেন মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী জাফর ইকবাল তারেক।
জানাগেছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর উপজেলার টেংরা আলীপাড়া গ্রামের মসজিদে গিয়ে মেয়র মুহিবুর রহমান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। এতে দেখা যায়, এই প্রকল্পের কাজ হয়নাই। এই প্রকল্পের এমপির পিএ টাকা মেরে খেয়েছে। এখানে হরিলুট হয়েছে। এরই জের ধরে এমপির ১১০ কোটি টাকার মানহানী হয়েছে বলে মামলা করা হয়।
মামলার বাদী ও এমপির ব্যক্তিগত সহকারী আহমেদ কবির আদনান বলেন, আমাদের একটি প্রকল্প জিএসআইডি-২ প্রকল্পের আওতায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশলীর বাস্তবায়নে ৩ লক্ষ টাকার একটি কাজ দেয়া হয়েছে। এ কাজটি চলমান রয়েছে। এখনো ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ন না করায় এখনো বিলও দেয়া হয় নাই। তাহলে কেমন করে এখানে হরিলুট হলো।
এবিষয়ে মেয়র মুহিবুর রহমান বলেন, এমপি মহোদয়ের মান মূল্য ১১০ কোটি টাকা। মানহানী হয়েছে তাও জানলাম। কিন্তু সরকারী টাকা যে আত্মসাৎ হলো সে ব্যাপারে তো তিনি কিছু বলেন নি। আমরা অনুসন্ধানী সচিত্র প্রতিবেদন দিয়েছি। যা সত্য তা পরিষ্কার উঠে এসেছে। এটা আদালতেও গৃহিত হয়। জনগনের স্বার্থে এরকম সচিত্র প্রতিবেদন চলমান থাকবে।