");background-repeat:no-repeat;content:""!important;transition:all .2s}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_selected a.open:after{transform:rotate(-180deg)}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_selected a:hover{background:#ff0000}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_current{display:none}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_option{position:relative;z-index:9998;border-left:1px solid #cc0000;border-right:1px solid #cc0000;border-top:1px solid #cc0000;background-color:#eee;display:none;width:171px;max-height:198px;height:0;box-sizing:content-box;overflow-y:auto;overflow-x:hidden;transition:height 0.5s ease-in-out}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_option a{color:#000;padding:3px 5px}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_option a:hover{background:#8224e3}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-track{background-color:#f5f5f5}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar{width:5px}.gt_container-aircoa .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-thumb{background-color:#888}
রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১:৩৮ অপরাহ্ন
মোঃ নুরুন্নবী- পাবনা জেলা প্রতিনিধিঃ
গত ২৭শে ফেব্রুয়ারি পাবনার চাটমোহর উপজেলার একটি ভুট্টা ক্ষেত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার শিকার
পাবনায় ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ এবং এ ঘটনার মূল আসামি রবিউল ইসলামকে গ্রেফতার ও হত্যায় ব্যবহৃত মালামাল জব্দ করেছে তারা। গত ২৭শে ফেব্রুয়ারি পাবনার চাটমোহর উপজেলার একটি ভুট্টা ক্ষেত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তারই তদন্তে বেরিয়ে আসে হত্যাকারী মুল আসামী রবিউল ইসলামকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গ্রেফতার রবিউল ইসলামের সঙ্গে ব্যবসায়ী ইসমাইলের স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে এই খুন বলে দবি করেছে পুলিশ। সোমবার ৬ই মার্চ দুপুরে পাবনার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনশী।
তিনি বলেন- চাটমোহর উপজেলার তেবাড়িয়া গ্রামের ইসমাইল হোসেনের স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে ধুলাউড়ি কুঠিপাড়া গ্রামের রবিউল ইসলামের। নিজের পথের কাঁটা সরাতে ইসমাইলকে সোনার মূর্তি ব্যবসার মিথ্যা প্রলোভন দেন রবিউল। এরই এক পর্যায়ে গত ২২শে ফেব্রুয়ারি রাতে সোনার মূর্তি দেওয়ার কথা বলে ইসমাইলকে ডেকে নিয়ে যান রবিউল।
রাত অনুমান সাড়ে ৮ দিকে ভিকটিম ইসমাইলকে সোনার মূর্তি দেখানোর কথা বলে নিজের বাইসাইকেলের পেছনে উঠিয়ে নিয়ে যায় খুনি রবিউল। এক পর্যায়ে চাটমোহর উপজেলার ধুলাউড়ি গ্রামের নলগাড়ী বিলে একটি ভুট্টাক্ষেতের পাশে ইসমাইলকে নিয়ে যায় রবিউল। ভুট্টাক্ষেতের ফাঁকা জায়গায় বসে কথা বলার একপর্যায়ে রবিউল গামছা দিয়ে ইসমাইলের গলা পেঁচিয়ে ধরেন।
এতে শ্বাসরোধ হয়ে মারা যায় ইসমাইল। হত্যার পর মরদেহ গুম করার উদ্দেশ্যে ইসমাইলের মরদেহ ভুট্টাক্ষেতের মাঝখানে রেখে দেয়। এর পাঁচদিন পর ২৭শে ফেব্রুয়ারি সকালে ভুট্টাক্ষেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় চাটমোহর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়।